শিমুলিয়া-বাংলাবাজার নৌরুটের শিমুলিয়ায় করোনা ঝুঁকি নিয়ে কর্মস্থলে ফিরছে মানুষ। ঈদ শেষে রোববার (১৬ মে) সকাল থেকে শিমুলিয়া ঘাট দিয়ে ঢাকাসহ আশপাশের জেলায় ফিরতে শুরু করেছে মানুষ। অফিস খুলে যাওয়ায় সকাল থেকেই ফেরিতে করে নদী পার হয়ে শ্রমজীবী হাজার হাজার মানুষ শিমুলিয়ায় এসে পৌঁছেছেন। এ ছাড়া শিমুলিয়া ঘাট থেকে আজও বাড়ি ফিরছেন অনেকেই।
শিমুলিয়া-বাংলাবাজার নৌরুটে যাত্রাপথে দুটি ফেরিতে প্রচণ্ড গরমে হুড়োহুড়িতে পদদলিত হয়ে পাঁচজন নিহত হওয়ার পর ফেরি সার্ভিসে গতি আনা হয়েছে। এই নৌরুটে বর্তমানে চলাচল করছে ১৫টি ফেরি। সকাল থেকে যাত্রীদের চাপ বাড়তে শুরু করলে ফেরিতে যাত্রীদের পারাপার করা হচ্ছে। এ ছাড়া পণ্যবাহী ট্রাক ও অ্যাম্বুলেন্স পারাপারেও অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে। ঘাট নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যেরা।
Read More News
এদিকে দূরপাল্লার বাস বন্ধ থাকায় বিভিন্ন যানবাহনে তিন থেকে চারগুণ বাড়তি ভাড়া গুণতে হচ্ছে দক্ষিণাঞ্চলের ২১ জেলার যাত্রীদের।
বরিশাল থেকে আসা এক কর্মজীবী নারী বলেন, আমরা অনেক কষ্ট করে ঘাটে এসেছি। অফিস খোলা, কী করব? অনেক টাকা ভাড়া দিয়ে ঘাটে আসতে হয়েছে। সরকার যদি (দূরপাল্লার) গণপরিবহণ চালু রাখতো, তাহলে অতিরিক্ত ভাড়া দিতে হতো না।
মাদারীপুর জেলা প্রশাসক ড. রহিমা খাতুন বলেন, ঘাটের পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে একাধিক টিম কাজ করছে। তিনি নাগরিকদের স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার আহবান জানান।
Umiumi Affiliate News